প্রথম স্ত্রী ও ছেলের কাছে মা’র খেয়েও ১৯ বছরের তরুণীকে তৃতীয় বিয়ে করলেন পৌরসভার মেয়র

রাজশাহীর বাগমা’রা উপজেলার ভবানীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আব্দুল মালেক মন্ডল প্রায় কয়েক গুণ কম বয়সী কনেকে বিয়ে করেছে। এই বিয়ের খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজেই পোস্ট করেছেন। সস্ত্রীক ছবিসহ ওই পোস্ট দিয়ে রাজশাহীজুড়ে ফেসবুকে আলোচনার কেন্দ্রবি’ন্দুতে পরিণত হন মেয়র আব্দুল মালেক।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ইসলামী শরীয়াহ ও রাষ্ট্রীয় আ’ইন অনুযায়ী তিন লাখ টাকা দেনমোহরানার মাধ্যমে বিয়েটি সম্প’ন্ন করেন তিনি। কনে নুপুর আক্তার (১৯) বাগমারা উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের লাউপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মোনাফের মেয়ে। এর আগেও তার একবার বিয়ে হয়েছিল বলে জানা গেছে। মেয়র আব্দুল মালেকও বিবাহিত। তার ঘরেও আগে থেকেই রয়েছে ২টি স্ত্রী। এটি মেয়রের তৃতীয় বিয়ে। তবে বিয়েতে মেয়রের সহোদর, কাউন্সিলর, আত্মীয় স্বজন ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নিজের ফেসবুক আইডিতে স্ট্যাটাসে ভবানিগঞ্জ মেয়র লেখেন, ‘পুরাতন সব কিছু বাদ দিয়ে তৃতীয় বিয়ে সম্পন্ন করলাম। সবার কাছে দোয়া কামনা করছি। যেন আমি ও আমার নতুন জীবন স’ঙ্গী সুখে থাকতে পারি।’ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ১৫ এপ্রিল পারিবারিক ক’লহে’র জে’র ধরে প্রথম স্ত্রী কহিনুর বেগম ও পুত্র কামরুলের হাতে মা;;র;ধ;রের শি’;কা;র হন মেয়র আব্দুল মালেক। আ;হ’তাবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীনও ছিলেন বেশ কিছুদিন।

সুস্থ হওয়ার পর প্রথম স্ত্রী কহিনুর বেগমকে ডি’ভো’র্স দেন তিনি। এরপর থেকে কোহিনুর বেগম তার বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। হাসপাতাল থেকে ফিরেই শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নুপুর আক্তারকে নিজের তৃতীয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে করেছেন পৌর মেয়র।